Friday, July 27, 2018

To the honorable Prime Minister of Bangladesh

To the honorable Prime Minister of Bangladesh 

I do not know how to glamorize with nouns. So, do not say anything to me directly and make some of the freedom fighters of the wounded freedom of the media to help you with your help.
Apa, I am a freedom fighter. The combatants trained in Mujibnagar(India) 


On 2 March 1972, as a freedom fighter of Bangladesh, the father of nation Bangabandhu / Bangladesh's first Prime Minister & former revenue and finance minister (1972 before forming the first cabinet of independence bangladesh) Shahid bangataj Tajuddin Ahmed, served as a freedom fighter for ten minutes at the Ministry of Land. 
Taking 7 days or 8 days on foot, I went to Mujibnagar and took the training of the Liberation War as an independent sovereign nation.

The drug addiction in the blood of seven and seven million people was declared as a cell in the brain, on 7th March, 1971, "What will be the wrong decision of the nation?" So I am a freedom fighter. Untitled Freedom Fighter! I changed the name. The name changed from Moktalel Hossain to Moktal Hossain Mukti.

After formation the cabinet by Bangabandhu on April 13, 1972, approved 1000/ one thousand taka (Madaripur sub-divisional administration office) and 3 ban of tin from the Prime Minister's Relief Fund.
I was employed in a quota of freedom fighters in the Ministry of Land. I was the first hired employee of the Land Ministry in the independent Bangladesh Secretariat. My duty was to include with your uncle, the brother-in-law of Bangabandhu, father of former cheep whip of Alhaj Hasnat Abdullah Serniabat, the father in law of Jubo League founder President shahid Sheikh Fazlul Haque Moni Bhai, former President of Bangladesh Krishak League, former Minister of Land and Water Resources Shahid Abdur Rab Serniabat & my duty was @ home 6 mintoo road. dhaka. 

The dark black chapter of history, I became mad by seeing the dead body of the medieval barbarous 15th of August. I was under treatment in (PG Hospital) Bangabandhu Medical Hospital 3 months and the land minister has deducted my 3 months salary for my sickness. Everyone knows about this.

I am a trained freedom fighter of India. All the documents in my house, my brother's certificate of education, land records, dataphajas lost all the emotional balance. I destroyed all of my family. The Land Ministry proved its role.

I can not insult me ​​to tell the minister these things. I am out in exile The minister does not have the right to insult me ​​without giving me the opportunity to apply. He has the right to accept or not to apply my petition but can not insult me ​​by the direction of Major General Subid Ali. He wrote in my application

"Since the applicant has visited the country many times and did not apply, his application could not be accepted."

He said the words of Major General Subid Ali: After 45 years the freedom fighter came to be. Get out ".

I am not a freedom fighter, an active Awami warrior. Apart from the war of liberation, no other matter has been done in my life, and this freedom fight is the ideology of my thoughts and ideas of Awami League, and I have come under my inspiration since the Internet started in 60 thousand leftovers, banners and posters in Asia. Not only that, I have maintained 200 web sites and blogs, which are 'only about war crimes war and about Bangabandhu and Awami League. These photos and blogs / websites prove that I am a closed and so-called insane researcher on the liberation war.

Just write my name on the google search engine where you'll get real identity of mine "write Moktel Hossain Mukthi or muktimusician

Besides, I am a devoted online war veteran. The Maldivian government teacher, Maldives's founder and president, Maldivian landlady, I am the first Liberation War Bangabandhu and the speech of a public meeting against the 30 million Bengali massacres of Pakistan, a Maldivian government teacher who took suo motu action in the High Commission's case.

Even after knowing the identity of the minister, the minister did not say that you used to sit or some rather his behavior was so strong that it is convinced that he is doing something with Shibir or Jamaat. I did not even speak in a gentle way with me. At one point, on the words of General Subid Ali, he told me to take my neck and fence from his room and then ...........

If he was not a minister, there would have been an accident there. I came and controlled myself. Many of my colleagues are still alive. Dr. Golap is the same combat fighter with me. Awami warrior

The minister of the freedom fighter always said false lies. Which, in the media and speech, has nothing to do with the reality; All that he says is false information. He could not even list many original freedom fighters, but he announced in the lecture that all living freedom fighters will be recorded. The real number of freedom fighters can not be collected - how did he announce this?

All the information given by him is divided into the nation; The spirit of the great war of liberation is being tarnished. These are frauds in the name of creating new lists. Freedom fighter minister is lying. Media, countrymen and even the Prime Minister are cheating. In the remote areas of the country, the corruption that is going on in the country, the business of commerce has started in the name of the certification and freedom of the people, all the successes of Awami League in the past years and the contribution of the Awami League in the war of liberation will be all dirty.

Thursday, June 14, 2018

Moktel Hossain Mukthi 1 hr · দেশ কিভাবে চলছে? বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের সেই শোষিত নিস্পেষিত লাঞ্ছিত মানুষগুলো কি আসলেই শোষনহীন সমাজব্যবস্থা রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থার সুফল পেয়েছে? প্রতিটি মানূষের গায়ে লেগেছি কি সার্বভৌম বাংলাদেশের উন্নয়নের ছোয়া, প্রতিটি মানুষ কি ভালো আছে যারা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাকে একটি স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিল বা যারাই বিলিয়ে দিতে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল? আওয়ামী লীগ সব করেছে, সব দিকেই জয় জয়কার; উন্নয়নের জোয়ার অস্বীকার করার উপায় নেই; অস্বীকার করার উপায় নেই যে আজ মঙ্গা নেই মন্দা নেই নেই ভাতের হাহাকার। কিন্তু একাত্তুরের সেই সোনার ছেলেরা কি ভালো আছে বা তারা কি তাঁদের ন্যায্য অধিকার মর্যাদা ও সন্মান পেয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের নিকট থেকে। পায়নি। তাহলে কি দাড়ালো যোগ ফল? "আপনি বাজার থেকে সেরা মাছ মাংস অনেক দাম দিয়ে কিনে আনলেন, সাথে তরী তরকারী পিয়াস রসুন হলুদ মরিচ সবকিছু। আপনার গিন্নীও ভালো রন্ধনশিলা মহিলা। তার হাতের খাবার একবার খেলে আবারো খেতে ইচ্ছে করে; তাই তিনি খুব খুশি হয়ে মনোযোগ দিয়ে রান্না করলেন কিন্তু এক সময় বাচ্চা কেদে উঠলেন তিন দৌড়ে গেলেন বাচ্চাকে দুধ দিতে আর এদিকে ভুলেই গিয়েছিলেন যে স্বামীর এতো ব্যাপক আগ্রহ ভরে ছুটির দিনে মনের মত খানা খাবার ইচ্ছায় বাছাই করা বাজার রান্না করার সময় তরকারীতে লবনই দেয়া হয়নি" মুক্তিযোদ্ধার তালিকা প্রণয়নে তাই হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী>আওয়ামী লীগ অনেক কিছু করেছে কিন্তু তরকারীতে লবন দেয়নি।। তাহলে কেন ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছিল, কেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোন তাঁদের সম্ভ্রম হারিয়েছিল, কেন বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হল, কেন জাতীয় ৪ নেতা নীতির সাথে আপোষ না করার নীতিতে অটোল থেকে স্ত্রী কন্যা পুত্র সন্তান আত্মীয় পরিজন ছেড়ে জেলের বদ্ধ প্রকোষ্ঠে সকলের অজান্তে জীবন বলিদান দিয়েছিলেন? কতিপয় অসাধু তোষামোদকারী চাটুকর দালাল লেজুড়বৃত্তির সুবাদে ক্ষমতায় এসে যুগে যুগে জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ আর মুক্তিযোদ্ধাদের দোহাই দিয়ে বিত্ত সন্মান যশ প্রতিপত্তি লুন্ঠন করে গেলো সমাজে মাথা উচু করে মাইক ফাটিয়ে লম্বা মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট কল্প কাহিনী বলে যা'তারা নিজের ব্যক্তি জীবনে মানে না, নিজে যে নীতিকে শ্রদ্ধা করে না, নিজে যে আইন নিয়ম শৃঙ্খলা শিষ্টাচার ভুলেও অন্যদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে না; সে সকল অসাধু ভন্ড প্রতারক জালিয়াত জোচ্চর মিথ্যাবাদী স্বদেশীয় হায়েনা ক্ষমতায় আসে, আমরা ভোট দেই ঐ একটি ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে, একটি বিশ্বাসে আমরা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে হয়তো আওয়ামী লীগের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আরো এগিয়ে যাবে।Image may contain: 1 person, text আরো বেকার সমস্যার সমাধান হবে; বন্ধ হবে দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি হিংসা হানাহানি; জননেত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছে মত প্রতিটি মানুষ তাঁদের ন্যায় বিচার পাবে, অধিকার পাবে; প্রতিটি মানুষ পাবে তাঁদের নাগরিক অধিকার; শেখ হাসিনা একজন আর চাটুকর তোষামোদকারী লেজুড়বৃত্তির ধারক ও বাহক সুবিধাবাদী লক্ষ কোটি জন; একা শেখ হাসিনা কতজনের বিচার করবেন, কতজন কে বহিস্কার করবেন, কতজনকে কাছে টানবেন; কতজনকে অন্যায় অপরাধের জন্য ভুলের জন্য দুর্নীতির জন্য স্বজনপ্রীতি অবিচারের জন্য শাসন করবেন; তারপরেও তিনি করছেন এবং ভিতরে ভিতরে অনেকেই নেত্রীর প্রতি নাখোশ কিন্তু মূখে বলেন না; নেত্রীর মূখ থেকে একটি নির্দেশ বেড় হলে তা'বাস্তবায়ন হয়না বহু কারনে; আমি নিজে কালের স্বাক্ষী এমনো হাজারটি বিষয়ের বাস্তব ঘটনা প্রবাহের।

1 hr · 

দেশ কিভাবে চলছে? বঙ্গবন্ধুর আন্দোলনের সেই শোষিত নিস্পেষিত লাঞ্ছিত মানুষগুলো কি আসলেই শোষনহীন সমাজব্যবস্থা রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থার সুফল পেয়েছে? প্রতিটি মানূষের গায়ে লেগেছি কি সার্বভৌম বাংলাদেশের উন্নয়নের ছোয়া, প্রতিটি মানুষ কি ভালো আছে যারা বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাকে একটি স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছিল বা যারাই বিলিয়ে দিতে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল? আওয়ামী লীগ সব করেছে, সব দিকেই জয় জয়কার; উন্নয়নের জোয়ার অস্বীকার করার উপায় নেই; অস্বীকার করার উপায় নেই যে আজ মঙ্গা নেই মন্দা নেই নেই ভাতের হাহাকার। কিন্তু একাত্তুরের সেই সোনার ছেলেরা কি ভালো আছে বা তারা কি তাঁদের ন্যায্য অধিকার মর্যাদা ও সন্মান পেয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের নিকট থেকে। পায়নি। তাহলে কি দাড়ালো যোগ ফল?

"আপনি বাজার থেকে সেরা মাছ মাংস অনেক দাম দিয়ে কিনে আনলেন, সাথে তরী তরকারী পিয়াস রসুন হলুদ মরিচ সবকিছু। আপনার গিন্নীও ভালো রন্ধনশিলা মহিলা। তার হাতের খাবার একবার খেলে আবারো খেতে ইচ্ছে করে; তাই তিনি খুব খুশি হয়ে মনোযোগ দিয়ে রান্না করলেন কিন্তু এক সময় বাচ্চা কেদে উঠলেন তিন দৌড়ে গেলেন বাচ্চাকে দুধ দিতে আর এদিকে ভুলেই গিয়েছিলেন যে স্বামীর এতো ব্যাপক আগ্রহ ভরে ছুটির দিনে মনের মত খানা খাবার ইচ্ছায় বাছাই করা বাজার রান্না করার সময় তরকারীতে লবনই দেয়া হয়নি"
মুক্তিযোদ্ধার তালিকা প্রণয়নে তাই হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী>আওয়ামী লীগ অনেক কিছু করেছে কিন্তু তরকারীতে লবন দেয়নি।।

তাহলে কেন ৩০ লক্ষ মানুষ জীবন দিয়েছিল, কেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোন তাঁদের সম্ভ্রম হারিয়েছিল, কেন বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হল, কেন জাতীয় ৪ নেতা নীতির সাথে আপোষ না করার নীতিতে অটোল থেকে স্ত্রী কন্যা পুত্র সন্তান আত্মীয় পরিজন ছেড়ে জেলের বদ্ধ প্রকোষ্ঠে সকলের অজান্তে জীবন বলিদান দিয়েছিলেন?

কতিপয় অসাধু তোষামোদকারী চাটুকর দালাল লেজুড়বৃত্তির সুবাদে ক্ষমতায় এসে যুগে যুগে জাতিরজনকের নাম ভাঙ্গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ আর মুক্তিযোদ্ধাদের দোহাই দিয়ে বিত্ত সন্মান যশ প্রতিপত্তি লুন্ঠন করে গেলো সমাজে মাথা উচু করে মাইক ফাটিয়ে লম্বা মিথ্যা ভিত্তিহীন বানোয়াট কল্প কাহিনী বলে যা'তারা নিজের ব্যক্তি জীবনে মানে না, নিজে যে নীতিকে শ্রদ্ধা করে না, নিজে যে আইন নিয়ম শৃঙ্খলা শিষ্টাচার ভুলেও অন্যদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে না; সে সকল অসাধু ভন্ড প্রতারক জালিয়াত জোচ্চর মিথ্যাবাদী স্বদেশীয় হায়েনা ক্ষমতায় আসে, আমরা ভোট দেই ঐ একটি ব্যক্তির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে, একটি বিশ্বাসে আমরা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসেবে হয়তো আওয়ামী লীগের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আরো এগিয়ে যাবে।Image may contain: 1 person, text

আরো বেকার সমস্যার সমাধান হবে; বন্ধ হবে দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি হিংসা হানাহানি; জননেত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছে মত প্রতিটি মানুষ তাঁদের ন্যায় বিচার পাবে, অধিকার পাবে; প্রতিটি মানুষ পাবে তাঁদের নাগরিক অধিকার; শেখ হাসিনা একজন আর চাটুকর তোষামোদকারী লেজুড়বৃত্তির ধারক ও বাহক সুবিধাবাদী লক্ষ কোটি জন; একা শেখ হাসিনা কতজনের বিচার করবেন, কতজন কে বহিস্কার করবেন, কতজনকে কাছে টানবেন; কতজনকে অন্যায় অপরাধের জন্য ভুলের জন্য দুর্নীতির জন্য স্বজনপ্রীতি অবিচারের জন্য শাসন করবেন; তারপরেও তিনি করছেন এবং ভিতরে ভিতরে অনেকেই নেত্রীর প্রতি নাখোশ কিন্তু মূখে বলেন না;

নেত্রীর মূখ থেকে একটি নির্দেশ বেড় হলে তা'বাস্তবায়ন হয়না বহু কারনে; আমি নিজে কালের স্বাক্ষী এমনো হাজারটি বিষয়ের বাস্তব ঘটনা প্রবাহের।

Saturday, April 7, 2018

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ
মহোদয়,
যথাযোগ্য মর্যাদা ও সন্মান পুরঃসর বিনীত নিবেদন এই যে, আমি জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। ইউনিক গ্রুপের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নূর আলীর ব্যক্তিগত সচিব থাকাকালীণ ২০০২ সালে জামাত বি এন পি জোট সরকারের অবৈধ আস্তানা "হাওয়া ভবনের" ভূয়া মামলা ও নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হই এবং মালদ্বীপে এসে একটি স্কুলে শিক্ষকতা শূরু করি।
আমার চির স্বভাবজনিত দুর্বিনীত প্রতিবাদী মানসিকতার কথা স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বর্তমান সরকারের বহু নেতা/মন্ত্রীগণ অবহিত রয়েছেন। আওয়ামী লীগ অফিসে বঙ্গবন্ধুর গানের মুক্তি নামেই সর্বজনবিদিত।
আওয়ামী রক্ত তাই প্রবাসে এসেও নীরব থাকতে পারিনি; যে দেশে প্রবাসীদের রাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ সে দেশে আমি মুক্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ।
মালদ্বীপস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ( সাবেক হাই কমিশন) এর সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী হিসেবে বহু লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে।
Image may contain: 1 person
এমন কি এতদবিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জেনারেল আবেদীন, সাবেক মন্ত্রী কর্নেল ফারুক, আব্দুস সোবহান গোলাপ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, জয়নাল হাজারী, শামীম ওসমান, জুনায়েদ আহমেদ পলক ও ডঃ দীপুমনিও অবহিত আছেন।
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের অনেক অনুষ্ঠানেই বহু মন্ত্রী ও মান্যবর সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল সাহেবও যোগদান করেছিলেন । ভিডিও ও ছবি প্রমানবহন করে (ছবি সংযুক্ত )

মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২০১৪ সালে ইস্কান্দার স্কুলে জাতীয় শোক দিবস পালনের আয়োজন করেছিলাম । সে অনুষ্ঠান করতে দেয়নি হেড অফ দি চ্যাঞ্চেরী হারুন অর রশিদ।

আমি মালদ্বীপের মহামান্য প্রেসিডেন্ট ডঃ ইয়ামীন মাওমুনের একটি অনুষ্ঠানে তাঁর সামনেই ছিলাম।

হঠাত একটি ফোন এলোঃ
*******************
ঃহ্যালো আমি হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী হারুন অর রশিদ বলছি;
ঃকে মুক্তি সাহেব বলছেন?
ঃজ্বি
ঃশুনেছি আপনি ১৫ই আগষ্ট পালন করছেন আপনার ইস্কান্দার স্কুলে?
ঃজ্বি আমার সব অনুষ্ঠান তো ইস্কান্দার স্কুলেই হয়ে থাকে।
ঃআপনি এ অনুষ্ঠান করতে পারবেন না; ঐ দিন হাই কমিশন থেকে অনুষ্ঠান করা হবে সূতরাং আপনার অনুষ্ঠান বন্ধ করতে হবে;
ঃআমি এ মুহূর্তে কথা বলতে পারছি না; আমি প্রেসিডেন্টের সামনে কাজেই পড়ে কথা বলছি;
ঃআপনি বুঝতে পারছেন তো যে হাই কমিশন আপনাকে কল করেছে?
******************
মালদ্বীপের রাজধানী মালে ইস্কান্দার স্কুলে আমি মুক্তি যে হলটিতে পররাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রবাসী কল্যান ও জনশক্তিমন্ত্রী ইঞ্জিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন দেরকে সংবর্ধনা দিয়েছি, সে হলেই আয়োজন করেছিলাম জাতীয় শোক দিবস ২০১৪।

সে অনুষ্ঠানের অপরাধেই আমার মালদ্বীপের সোনালী দিনগুলো ১৫ই আগস্টের চেয়েও ভয়াবহ করে তুলেছিল এই হারুন অর রশিদ, হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী এবং সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল।
********
মালদ্বীপে আমার হাতে গড়া আওয়ামী লীগের ছেলেদের ভয় ভীতি দেখিয়ে দেশে পাঠিয়ে দিয়ে আমাকে পঙ্গু করে দেয়া হল। তারপরেও হারুন অর রশিদ সাহেবের খায়েশ মিটেনি। সে মালে অবস্থানরত তার পোষা দালাল আদম ব্যবসায়ী, গাঞ্জা ব্যবসায়ী, ডলার ব্যবসায়ীদের একটি গ্রুপ নিয়ে চলে এবং সীমাহীন দুর্নীতি লুটপাট করে বেড়ায়। এখানে অতিরঞ্জিত কিছুই লিখছি না। প্রমান সহই দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রেরণ করেছি আমি তদন্ত চাই। অতি সম্প্রতি সে ঐ একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছে। আমাকে টেলিফোনে মারধর করার হুমকি দিয়েছে। বিষয়টি মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।

মালদ্বীপ দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হয়ে গেল। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে বাংলাদেশ দূতাবাস গত ২১শে ফেব্রুয়ারি এবং স্বাধীনতা দিবসে একজন ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মালদ্বীপ সরকারের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিক্ষক (আমি নিজে ), একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মালদ্বীপে কর্মরত ৩৩ বছরের সিনিয়র ফিজিক্সের শিক্ষক আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মীর সাইফুল ইসলাম এবং আর একজন ২৫ বছর যাবত মালদ্বীপে শিক্ষকতায়রত গজল সঙ্গীত শিল্পী মালদ্বীপের অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সর্বজনবিদিত শিক্ষক মোঃ শফিকুল ইসলাম। 
এই তিন জন শিক্ষকের কাউকেই মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মালদ্বীপস্থ দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেন নি। বিষয়টি মালদ্বীপের মন্ত্রণালয় ও প্রেসিডেন্ট হাউসের কর্মকর্তাদেরও নজরে এসেছে। এ দেশে বাংলাদেশী এই তিনজন শিক্ষকই অত্যন্ত দক্ষতার কারনে এবং বিশেষ করে শফিক ও আমি গানের কারনে প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কোন মন্ত্রী, ধনিক ব্যবসায়ী, বর্ণাঢ্য বণিক শিল্পী ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার কেউ নেই যে আমাদের এই তিনজনকে না চিনেন বা না জানেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে স্বাধীনতা দিবসে আমন্ত্রণ না করার হেতু একটাই হতে পারে যে দেশ আজো স্বাধীন হয়নি অথবা এই দূতাবাস পাকিস্তানের অথবা এই দূতাবাসে মহান স্বাধীনতার স্বপক্ষের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী নেই।

মহান স্বাধীনতা দিবসে কেন আমাদের দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেনি? আমরা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভাগীয় মাননীয় মন্ত্রী হিসেবে আপনাকে অবহিত করলাম।
আমরা জাতীয় সম্পদ। আমাদেরকে জাতীয়ভাবেই অপমান করা হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই। কারন জানতে চাই।

মহানুভব, পররাষ্ট্রনীতি ও কুটনৈতিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে খ্যাত আপনার সমগ্র জীবনের লব্ধ অভিজ্ঞতা আজ পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রশাসনিক জটিলতা সমস্যাদি সমাধান ও বিদেশের সাথে পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপনে আপনার সততা শ্রম ও সফলতার সূত্র ধরেই আজ সুবিচারের প্রত্যাশায় আপনাকে অবহিত করলাম। যদি বাংলাদেশ সরকার মনে করে আমি বাঙ্গালী নই, বাংলাদেশী নই-আমার পাসপোর্ট বাংলাদেশ সরকার জব্ধ করতে পারে, আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্ত এ অপমানের বোঝা নিয়ে বাঙ্গালী হিসেবে আর মালদ্বীপে পরিচয় দিতে চাইনা। প্রয়োজনে পাসপোর্ট পুড়িয়ে শরণার্থী হয়ে যাবো যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ সালে ভারতে আশ্রয় নিয়ে।
ভালো থাকুক দেশের মানুষ ভালো থাকুক শেখ মুজিবের নিরস্পেষিত নির্যাতিত লাঞ্ছিত বঞ্চিত অবহেলিত চির দুখি চির সংগ্রামী বাঙ্গালী জাতি।
আল্লাহ আপনার ভালো করুন;
দেশ আরো এগিয়ে যাক, আরো উন্নয়ন ঘটূক, উত্তরোত্তর বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ খ্যাত স্বীকৃতিকে ডিঙ্গিয়ে উন্নত দেশের তালিকায় লিপিবদ্ধ হোক;

জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
আপনার একান্ত ভক্ত অনুরাগী
মোকতেল হোসেন মুক্তি
বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় কন্ঠশিল্পী
সিনিয়র সঙ্গীত শিক্ষক
ইস্কান্দার স্কুল মালে, মালদ্বীপ